আমরা প্রচন্ড গরমের সময় দেখি যে অনেকের নাক দিয়ে রক্তক্ষরণ হয়। রক্ত আমাশয় ও রক্ত অর্শ জনিত সমস্যার কারণে রক্তক্ষরণ দেখা যায় আবার কিছু মেয়েদের অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হয়। এই সকল সমস্যা সমাধানের উপায় জানা না থাকলে জেনে নেই কিভাবে দ্রুত রক্তক্ষরণ জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি। ক্যালসিয়ামঃ শরীর গঠনের জন্য ক্যালসিয়ামের গুরুত্ব অনেক। ক্যালসিয়াম শরীরের হাড় মজবুত করতে ভীষণ জরুরী, শরীরের কোথাও কেটে গেলে রক্ত জমাট বাঁধতে সহায়ক। এটি শরীরের বিকাশ ও মাংসপেশী গঠনের জন্য প্রয়োজন। সবুজ শাকসবজি, দই, বাদাম, পনির ইত্যাদি ক্যালসিয়ামের প্রধান উৎস। শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে তাকে হাইপোক্যালসেমিয়া বলে। এটি তখনই হয় যখন আমাদের শরীরের ক্যালসিয়ামের মাত্রা ঠিক থাকে না। চিকিৎসকদের মতে, সুন্দর ত্বকের জন্য ক্যালসিয়ামের গুরুত্ব অনেক তাই তারা ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার খেতে বলেন। তবে তারা শরীরে ক্যালিসিয়ামের ঘাটতি হলে নিজ থেকে কোন ঔষধ বা ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট নিতে নিষেধ করেন। ডাক্তারদের পরামর্শ মোতাবেক পুষ্টিকর খাবারের সাথে ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট নিতে হবে। সাধারণত বয়স বাড়ার সাথে সাথে শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হতে থাকে। অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম হাড়ে সঞ্চিত থাকে, বয়স বৃদ্ধি পেলে হাড় পাতলা হয়, হাড়ের ঘনত্ব কমে যায়। এজন্য ক্যালসিয়াম জরুরী হয়ে দাঁড়ায়। ক্যালসিয়ামের উৎস সম্বলিত খাবার খেয়ে এর অভাব পূরণ করা যেতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে ক্ষুধার্থ থাকা ও অপুষ্টিতে ভোগা, হরমোন জনিত সমস্যা, অপ্রাপ্ত বয়সে বাচ্চা প্রসব, ক্যালসিয়াম শোষিত না হওয়া অর্থাৎ খাবারে যথাযথ ভিটামিন ও খনিজ থাকলেও তা শরীর কর্তৃক শোষণে ব্যর্থ হওয়া ইত্যাদি কারণে ক্যালসিয়ামের অভাব হয়। ট্যানিক এসিডঃ ট্যানিক এসিডের উপকারীতা অপরিসীম কারণ ইহা মানুষের শরীর থেকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ রোধ করে, দ্রুত রক্ত জমাট বাঁধতে সহায়তা করে এবং রক্তচাপ কমায়। এখন দেখতে পাচ্ছি আমাদের সুস্থতার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো সংগ্রহ করে সঠিক মাত্রায় একসাথে সেবন করুন আর যদি এগুলো সংগ্রহ করা আপনারা ঝামেলা মনে করেন, তবে আপনার পাশের ফার্মেসী থেকে সংগ্রহ করুন-জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরীজ এর ‘‘কগোলেন্ট’’। উপরের উল্লেখিত উপাদানগুলোর সুষম সমন্বয়ে জাতীয় ইউনানী ফর্মুলা অনুসরণে তৈরী ‘‘কগোলেন্ট’’ হতে আপনার সুস্থ জীবনের চাবিকাঠি। সুতরাং ‘‘কগোলেন্ট’’ সেবন করুন, রক্তক্ষরণ জনিত সমস্যা থেকে মুক্ত থাকুন। উপাদানঃ প্রতি ট্যাবলেটে আছে- ট্যানিক এসিড………………………………...১৫৬.২৫ মি.গ্রাম। ক্যালসিয়াম লবনী…………………………..৩১২.৫ মি.গ্রাম। মাজুফল (Quercus infectoria)…………৩১.২৫ মি.গ্রাম। অন্যান্য উপাদান পরিমাণ মত। নির্দেশনাঃ ইহা রক্তক্ষরণ, রক্ত আমাশয়, রক্ত অর্শ এবং অতিরিক্ত ঋতুস্রাব থেকে মুক্তি দেয়। সেবনবিধিঃ ১-২ টি করে ট্যাবলেট দিনে ২ বার অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। পরিবেশনাঃ প্রতি বক্সে ৫১০=৫০ টি ট্যাবলেট। প্রস্তুতকারকঃ জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরীজ (ইউনানী) গাজীপুর, বাংলাদেশ।