স্বাস্থ্যই সম্পদ-সুস্থ, সুন্দর জীবন যাপনের জন্য সবার আগে চাই সুস্বাস্থ্য। দৈনন্দিন জীবনে নানা কাজের চাপে আমরা নিজের স্বাস্থ্য সুরক্ষার ব্যাপারে অনেকটাই উদাসীন। আমাদের এই উদাসীনতাই সৃষ্টি করে নানা রকম রোগ-ব্যাধি। সঠিক খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত ঘুম, কাজের সুষম বন্টন হতে পারে আপনার সুস্থ্য, সুন্দর জীবনের অন্যতম মূলমন্ত্র। কিন্তু তারপরও আমরা প্রায়ই দূর্বলতা, হৃদযন্ত্রের নানা সমস্যা, মানসিক অবসাদ, মানসিক অস্থিরতা ইত্যাদিতে ভুগে থাকি। এগুলো থেকে মুক্তির উপায় কি? জেনে নেয়া যাক কিছু পদ্ধতি। গাজরঃ নিয়মিত ভিটামিন-এ খাচ্ছেন? ভুলে যান বাইরের ভিটামিনের কথা। খেয়ে নিন একটি কমলা রঙের গাজর। কারণ গাজর ভিটামিন-এ ছাড়াও আপনাকে দিতে পারবে নানা উপকার। তাই গাজরকে বলা হয়ে থাকে শক্তিশালী খাদ্য উপাদান। গাজর ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করে। গাজরের বেটা ক্যারোটিন দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে, দাঁত ও মাড়ির সুরক্ষা দেয়। গাজর কৃমিনাশক হিসেবেও কাজ করে। গাজর খেলে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে, নিয়মিত গাজর খেলে হার্ট সুস্থ্য থাকে। গাজরে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন থাকায় দেহের শক্তি বৃদ্ধি করে। গাজর ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে। কোথাও পুড়ে বা কেটে গেলে সেখানে লাগিয়ে নিন কুচি করা গাজর বা সেদ্ধ করা গাজরের পেস্ট, ইনফেকশনের ঝুঁকি কমে যাবে। নিয়মিত গাজর খেলে উচ্চ রক্তচাপ কমায়। জানা হয়ে গেল গাজরের নানা উপকারের কথা। একটু ভালো থাকার জন্যে আমরা কত কিছুই না করি! প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় যদি একটি উপাদান যোগ করে আমরা ভালো থাকতে পারি, তাহলে কেন তা করবো না? সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে আর দৈনন্দিন কাজগুলো সঠিকভাবে করতে গাজরের যে উপকারীতা-সেই উপকার মেটাতে পারি আমরা খুব সহজেই। কারণ গাজর খুব সহজলভ্য এবং সারা বছরই পাওয়া যায় আর যদি গাজর সংগ্রহ করে, প্রক্রিয়াজাত করে খেতে ঝামেলা মনে হয়, তবে আপনার নিকটস্থ ফার্মেসী থেকে আজই সংগ্রহ করুন জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরীজ এর ‘‘কেরোপ্লেক্স’’। জাতীয় ইউনানী ফর্মুলা অনুসারে অত্যাধুনিক মেশিনে তৈরি ‘‘কেরোপ্লেক্স’’ দিতে পারে আপনার সুস্থ, সুন্দর এবং ভাবনাহীন জীবন। উপাদানঃ প্রতি ৫ মিলিতে জলীয় নির্যাস আকারে আছে- গাজরের রস (Daucus carota)…………………০.১২৫ মিলি। সুক্রোজ (Sucrose)…………………………….১.৫ গ্রাম। নির্দেশনাঃ বলকারক, আনন্দদায়ক, হৃদকম্প, বিষাদ ও মানসিক অস্থিরতায় কার্যকর। সেবনবিধিঃ প্রাপ্ত বয়স্কঃ ৩-৪ চা চামচ করে দিনে ২ বার আহারের পর। অপ্রাপ্ত বয়স্কঃ ১ থেকে ২ চা চামচ করে দিনে ২ বার আহারের পর অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। পরিবেশনাঃ ২০০ মিলি এবং ৪৫০ মিলি পেট বোতলে। প্রস্তুতকারকঃ জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরীজ (ইউনানী) গাজীপুর, বাংলাদেশ।