‘‘পেইন ওয়েল’’ সেবন করুন, বাতের সমস্যা থেকে মুক্ত থাকুন।

18th Aug 2018

স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল, শরীর সুস্থ থাকলে মনও ভালো থাকে। শরীর ভালো না থাকলে কোন কাজই ভালো লাগে না তাই আমাদের সকলের উচিত সুস্থতাকে প্রাধান্য দেওয়া। সুস্থতাকে প্রাধান্য না দেয়ার কারণে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় ভুগতে হয়। যে সকল শারীরিক সমস্যাগুলোর কারণে আমাদের প্রায়ই ভুগতে হয় এগুলোর মধ্যে গেটে বাত, কটি বাত, গ্রন্থি-বেদনা, গ্রন্থি প্রদাহ ইত্যাদি বেশি দেখা যায়। এই সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় আমাদের হাতের কাছেই রয়েছে। যেমনঃ মিঠা সুরাঞ্জানঃ মিঠা সুরাঞ্জান অসচেতনতা প্রতিরোধে সহায়তা করে, কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয় এবং কোলেস্টেরল হিসাবে কাজ করে। এই ঔষধের ঔষধি গুণ সব ধরণের লিভার এবং প্লিহা সম্পর্কিত সমস্যাগুলির জন্য সহায়ক। মিঠা সুরাঞ্জানে বিদ্যমান কলসিসিন নামক অ্যালকালয়েড দেহে ল্যাকটিক এসিড তৈরী প্রতিরোধ করে, বাত সৃষ্টিকারক ইউরিক এসিড দ্রুত অপসারণ করে। হরিতকিঃ কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়, অ্যালার্জি দূর করতে বিশেষ উপকারী এবং গলা ব্যাথা বা মুখ ফুলে গেলে হরিতকি পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি গার্গল করলে আরাম পাবেন। দাঁতের ব্যাথার জন্য হরিতকির গুঁড়া লাগালে খুব সহজেই ব্যাথা দূর হবে। ঘৃতকুমারীঃ নিয়মিত ঘৃতকুমারীর রস পান করলে পরিপাক প্রক্রিয়া সহজ হয় ফলে দেহের পরিপাকতন্ত্র সতেজ থাকে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। ইহা দেহের ওজন ঠিক রাখতে সহায়তা করে। ঘৃতকুমারীর রস হাড়ের সন্ধিকে মজবুত করে এবং দেহে নতুন কোষ তৈরীতে সাহায্য করে। এছাড়াও হাড় মাংসপেশীর জোড়াগুলোকে শক্তিশালী করে, কোন ভারি কিছু তুলতে গিয়ে ব্যাথা পেলে ঘৃতকুমারীর শাঁস মালিশ করলে উপকার পাওয়া যায়। সুস্থ জীবনই হল আনন্দময় জীবন। এখন দেখতে পাচ্ছি আমাদের সুস্থতার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো রয়েছে আশেপাশেই। এই উপাদানগুলো সংগ্রহ করে একসাথে সেবন করুন আর যদি এগুলো সংগ্রহ করা আপনারা ঝামেলা মনে করেন, তবে আপনার পাশের ফার্মেসী থেকে সংগ্রহ করুন-জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরীজ এর ‘‘পেইন ওয়েল’’। উপরের উল্লেখিত উপাদানগুলোর সুষম সমন্বয়ে জাতীয় ইউনানী ফর্মুলা অনুসরণে তৈরী ‘‘পেইন ওয়েল’’ হতে পারে আপনার সুস্থ জীবনের চাবিকাঠি। সুতরাং ‘‘পেইন ওয়েল’’ সেবন করুন, বাতের সমস্যা থেকে মুক্ত থাকুন। উপাদানঃ প্রতি ক্যাপসুলে আছে- মিঠা সুরাঞ্জান (Colchicum luteum)……………১৪৯.৯৩ মি.গ্রা.। হরিতকি (Aloe barbadensis)……………………১৪৯.৯৩ মি.গ্রা.। ঘৃতকুমারী/মুছাব্বর (Terminalia chebula)………১৪৯.৯৩ মি.গ্রা.। অন্যান্য উপাদান পরিমাণ মত। নির্দেশনাঃ গেটে বাত, কটি বাত, গ্রন্থি-বেদনা এবং গ্রন্থি প্রদাহ থেকে মুক্তি দেয়। সেবনবিধিঃ ১-২টি ক্যাপসুল দিনে ২ বার আহারের পর অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। পরিবেশনাঃ প্রতি বক্সে ১০১০=১০০ টি ক্যাপসুল। প্রস্তুতকারকঃ জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরীজ (ইউনানী) গাজীপুর, বাংলাদেশ।