‘‘খোস-পাঁচড়া কে বিদায় দিন, ব্যবহার করুন মরহম খারিশ।’’ | JBL Drug Laboratories.

‘‘খোস-পাঁচড়া কে বিদায় দিন, ব্যবহার করুন মরহম খারিশ।’’

18th Aug 2018

খোস-পাঁচড়া একটি ছোঁয়াচে রোগ, যা সারকপটিস স্ক্যাবি নামক ক্ষুদ্র মাইটের মাধ্যমে হয়, এটি কোনো যৌনরোগ নয়। ছোঁয়াচে বলে খুব সহজে পরিবারের অন্যরা আক্রান্ত হয়, যেমন-একই বিছানায় শোয়া বা ঘনিষ্ঠ সহচার্য। আমরা এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে নিচের উপায়গুলো অনুসরণ করতে পারি। কর্পূরঃ কর্পূর বাহ্যিকভাবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আপনার যদি চুলকানি বা র্যাশের সমস্যা হয়ে থাকে তবে এক টুকরো এডিবল কর্পূর নিয়ে সামান্য পানির সাথে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানটি এই দ্রবণ দিয়ে ধুয়ে ফেললে আস্তে আস্তে চুলকানি কমে যাবে কিন্তু কাটা বা ক্ষতে কর্পূর ব্যবহার করবেন না কারণ কর্পূর রক্তের সাথে মিশে গেলে বিষক্রিয়া সৃষ্টি করে। জিংক অক্সাইডঃ বহু বছর ধরে জিংক অতি প্রয়োজনীয় একটি উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। জিংক কনজাংকটিভা’র প্রদাহ, পায়ে বা জিহ্বায় ক্ষত, একজিমা, ব্রণ বা সোরিয়াসিস জাতীয় ত্বকের প্রদাহ, ছত্রাকসহ বিভিন্ন ধরণের সংক্রমণজনিত অসুস্থতা এবং শরীরের ক্ষত তাড়াতাড়ি শুকানো সহ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং সুস্থতা ত্বরান্বিত করতে সাহায্য করে। সঙ্গজরাহাতঃ সঙ্গজরাহাত বা ট্যালকম পাউডার গরমের সময় নিত্যপ্রয়োজনীয় একটি প্রসাধনী। ওয়াক্সিং করার সময় ব্যাথা কমাতে ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও গরমে স্বস্তি পেতে চাইলে ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করতে পারেন। সুতরাং আমরা দেখতে পাচ্ছি যে খোস-পাঁচড়া থেকে মুক্তির উপায় রয়েছে আমাদের আশেপাশেই। এগুলো সংগ্রহ করে একত্রে ব্যবহার করা ঝামেলা মনে হলে আপনার নিকটস্থ ফার্মেসী থেকে আজই সংগ্রহ করুন জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরীজ এর ‘‘মরহম খারিশ’’। উপরের উল্লেখিত উপাদানগুলো সঠিক অনুপাতে জাতীয় ইউনানী ফর্মুলা অনুসারে ও অত্যাধুনিক মেশিনে তৈরি ‘‘মরহম খারিশ’’ হতে পারে আপনার সুস্থতার চাবিকাঠি। উপাদানঃ প্রতি ২০ গ্রাম অয়েন্টমেন্ট-এ আছে- কর্পূর (Camphor)………………৩৫৭.১৫ মিলি গ্রাম। জিংক অক্সাইড (Zinc oxide)….৩৫৭.১৫ মিলি গ্রাম। সঙ্গজরাহাত (Talcum Powder)...৩৫৭.১৫ মিলি গ্রাম। অন্যান্য উপাদান পরিমাণমত। নির্দেশনাঃ খোস-পাঁচড়া, চুলকানি ও পুঁজযুক্ত গুটিকায় কার্যকর। সেবনবিধিঃ আক্রান্ত স্থান পরিষ্কার করে দিনে ২-৪ বার অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার্য। পরিবেশনাঃ প্রতিটি টিউবে ২০ গ্রাম অয়েন্টমেন্ট। প্রস্তুতকারকঃ জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরীজ (ইউনানী) গাজীপুর, বাংলাদেশ।