এল-পিন সেবন করুন, কৃমির সংক্রমণ থেকে বাঁচুন।’’

18th Aug 2018

কৃমি একটি সাধারণ সমস্যা মনে হলেও এটি মোটেও সাধারণ সমস্যা নয়, তাই কৃমি হলে চিকিৎসা করানো উচিত। কৃমি হলে কিছু উপসর্গ দেখা দেয় যেমন-বমি বমি ভাব, পেট ব্যাথা, পেট মোটা বা ভারি হওয়া, খাবারে অরুচি, মুখে থুথু ওঠা ইত্যাদি। এক্ষেত্রে কৃমি দূর করতে নিচের পরামর্শগুলো অনুসরণ করতে পারেন। বিরঙ্গঃ এটি একটি উপকারী ভেষজ বা কৃমিনাশক হিসেবে বহুল ব্যবহার হয়ে থাকে। পুদিনাঃ পুদিনা অত্যান্ত জনপ্রিয় একটি ভেষজ, এর অনেক উপকারীতা রয়েছে। পুদিনা পাতার রস কৃমিনাশক হিসেবে কাজ করে, অন্ত্রের বিভিন্ন রোগে ভীষণ কার্যকর। হরিতকিঃ হরিতকি স্বাদে খুব তিতা ইহা হৃদপিন্ড ও অন্ত্রের অনিয়ম দূর করে, ইহা পরজীবীনাশক, পরিবর্তনসাধক, অন্ত্রের খিঁচুনি রোধক এবং স্নায়ুবিক শক্তিবর্ধক। হরিতকি কোষ্ঠকাঠিন্য, স্নায়ুবিক দূর্বলতা, অবসাদ এবং অধিক ওজনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, ক্রিমির সংক্রমণ থেকে বাঁচতে হলে প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো আছে আমাদের হাতের নাগালেই। এই উপাদানগুলো সংগ্রহ করে একসাথে সেবন করুন আর যদি এগুলো সংগ্রহ করে, প্রক্রিয়াজাত করে খেতে ঝামেলা মনে হয় তবে আপনার নিকটস্থ ফার্মেসী থেকে আজই সংগ্রহ করুন জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরীজ এর ‘‘এল-পিন’’। উপরের উল্লেখিত উপাদানগুলো সঠিক অনুপাতে জাতীয় ইউনানী ফর্মুলা অনুসারে অত্যাধুনিক মেশিনে তৈরি ‘‘এল-পিন’’ হতে পারে কৃমির বংশ ধ্বংসের হাতিয়ার। উপাদানঃ প্রতি ৫ মিলিতে জলীয় নির্যাস আকারে আছে- বিরঙ্গ (Embelia ribes)………………….০.৪২৫ গ্রাম। পুদিনা খুশক (Mentha piperita)………..০.৪২৫ গ্রাম। পোস্ত হালীলা যর্দ (Terminella chebula)..০.৪২৫ গ্রাম। নির্দেশনাঃ সকল প্রকারের কৃমিনাশক। সেবনবিধিঃ ১-৫ বৎসরঃ এক চা-চামচ। ৬-১২ বৎসরঃ দুই চা-চামচ। ১২ বৎসরের উপরেঃ তিন চা-চামচ। অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। পরিবেশনাঃ ৩০ মিলি পেট বোতলে। প্রস্তুতকারকঃ জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরীজ (ইউনানী) গাজীপুর, বাংলাদেশ।