মেদ মুক্ত থাকতে কে না চায়? সবাই সুন্দর স্বাস্থ্যের অধিকারী হতে চাইলেও মেদ ভুঁড়ি কিন্তু কেউ-ই চায় না। পেটে মেদ বা চর্বি হলে চলা-ফেরায় যেমন কষ্ট হয়, তেমনি নষ্ট হয় সৌন্দর্যও। অনেকে আছেন খুব বেশি মোটা না কিন্তু পেটে অনেক মেদ কিংবা দেহের কিছু কিছু স্থানে মেদ জমায় খুবই অস্বস্তি বোধ করেন। কোনো ভালো পোশাক পরলেও ভালো লাগে না। শরীরের এই বাড়তি মেদ কিভাবে দূর করা যায়? জৈনঃ এটি দেখতে অনেকটা ধনিয়া গাছের মতো, এর রয়েছে অনেক ঔষধি গুণ। জৈন হজমকারক, বায়ুনিসাঃরক ও পাকস্থলীর ব্যাথা নিবারক হিসেবে কাজ করে। হজম শক্তি বৃদ্ধি ও পেট ফাঁপায় ১-২ গ্রাম জৈন বীজ চূর্ণ সামান্য বিট লবণে মিশিয়ে আহারের পরে দিনে ২ বার সেবনে হজম শক্তি বৃদ্ধি ও পেট ফাঁপা দূর হয়। শরীরে মেদ জমার অন্যতম কারণ হল খাবার খাওয়ার পর সেগুলো ঠিকমত হজম না হওয়া। তেল জাতীয় খাবার এবং চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়ার পর যদি সেগুলো ঠিকভাবে হজম না হয়, তাহলে খাবারের সেই তেল বা চর্বি শরীরে জমা হতে থাকে এবং শরীরের মেদ বাড়তে থাকে তাই জৈন খেলে খাবার সঠিকভাবে হজম হবে এবং শরীরে বাড়তি মেদ জমতে পারবে না। জিরাঃ রান্নায় জিরার ব্যবহার নিয়ে নতুন করে কিছু বলা নেই। শুধু যে রান্নায় সুগন্ধের জন্য জিরা ব্যবহার হয়, তা কিন্তু নয়। স্বাস্থ্যের কথা ভেবেও আমরা রান্নায় জিরা দিই। স্পাইসি এই মশলা আপনার শরীর থেকে বাড়তি মেদ ঝরাবে, সে খোঁজ কি রাখেন? প্রতিদিন নিয়ম করে এক চামচ জিরা খেয়ে ফেলুন একদিনও বাদ দেবেন না। কলা দিয়ে জিরা খেলেও ওজন কমাতে সাহায্য করবে। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, জিরা খুব দ্রুত ওজন কমাতে সক্ষম। শুধু যে চর্বি বের করে দেয়, তা কিন্তু নয়। একই সঙ্গে বাড়তি কোলেস্টেরলকে শরীর থেকে বের করে দেয়। ফলে যারা ওজন কমানোর জন্য জিমে গিয়ে ঘাম ঝরাচ্ছেন, একবার ১৫ দিনের জন্য জিরার ওপর ভরসা রাখতে পারেন, নিরাশ হবেন না। গবেষকরা বলছেন, জিরার মধ্যে রয়েছে থাইমল ও অন্যান্য কিছু তেলের উপস্থিতি যার কাজ হলো লালা নিঃসরণকারী গ্রন্থিকে উত্তেজিত করা, যার ফলে খাবার ভালো হজম হয়। লাক্ষ্যাঃ এটি একটি উপকারী ভেষজ। লাক্ষ্যা শরীরের মেদ কমাতে সাহায্য করে। মরুয়া ফুলঃ মরুয়া ফুল ভেজানো পানি নিয়মিত পান করলে হজম সমস্যার সমাধান করে দেহের পরিপাকতন্ত্রকে ঠিক রাখতে সাহায্য করে। সুতরাং আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, দেহের বাড়তি মেদ বা চর্বি কমাতে যে উপাদানগুলো প্রয়োজন সেগুলো রয়েছে অমাদের হাতের কাছেই। এই উপাদানগুলো সংগ্রহ করে নিয়মিত সেবন করুন অথবা আপনার নিকটস্থ ফার্মেসী থেকে আজই সংগ্রহ করুন জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরীজ এর ‘‘কৃশক্যাপ’’। জাতীয় ইউনানী ফর্মুলা অনুসারে তৈরি ‘‘কৃশক্যাপ’’ দিতে পারে আপনাকে মেদহীন জীবনের আনন্দ উপভোগ করার সুযোগ। উপাদানঃ প্রতি ক্যাপসুলে আছে- জৈন (Trachhyspermum ammi)………………৮৩.৩০ মি.গ্রাম। জিরা (Carum carvi)…………………………..৮৩.৩৩ মি.গ্রাম। লাক্ষ্যা (Coccus lacca)…………………………৮৩.৩৩ মি.গ্রাম। মরুয়া ফুল (Oliganum vulgare)………………৮৩.৩৩ মি.গ্রাম। নির্দেশনাঃ দৈহিক স্থুলতা, মেদ ও পেটের অতিরিক্ত চর্বি কমায়। সেবনবিধিঃ ২-৪ টি ক্যাপসুল দিনে ২ বার অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। পরিবেশনাঃ প্রতি বক্সে ৪০ টি ক্যাপসুল। প্রস্তুতকারকঃ জেবিএল ড্রাগ লাবরেটরীজ (ইউনানী) গাজীপুর, বাংলাদেশ।