‘‘জেবিএল ক্যালসিন সেবন করুন, ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করুন।’’ | JBL Drug Laboratories.

‘‘জেবিএল ক্যালসিন সেবন করুন, ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করুন।’’

18th Aug 2018

ক্যালসিয়ামের অভাবে অনেক রোগ—ব্যাধি হয় এমন কথা তো শুনে থাকেন। কিন্তু কজন সমস্যাটাকে সেভাবে গুরুত্ব দেয় বলুন তো? সমস্যাটার গুরুত্ব আক্ষরিকভাবেই হাড়ে হাড়ে টের পাওয়া যায় যখন ক্যালসিয়ামের অভাবে হাড়ক্ষয় শুরু হয়ে যায় তবে একবার হাড়ক্ষয় হতে শুরু করলে তার ক্ষতি থেকে বেঁচে থাকা খুবই কঠিন। ক্যালসিয়ামের ঘাটতিজনিত সমস্যাগুলোতে সাধারণত মেয়েরাই বেশি ভুগে থাকে। বয়স একটু বেড়ে গেলে যখন ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যায়, সেই সময়টায় শারীরবৃত্তীয় কিছু পরিবর্তন হয়। ক্যালসিয়ামের অভাবে হাড়ক্ষয় হতে থাকে, হাড়ে হতে থাকে ফুটো (অস্টিওপোরোসিস)। অনেকগুলো ছোট-বড় ফুটোর কারণে ধীরে ধীরে হাড় হতে থাকে দূর্বল। দূর্বল হাড় একটু আঘাতেই ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে আর বয়স বাড়লে ভাঙা হাড় জোড়া লাগাটাও খুব মুশকিল হয়ে পড়ে। এসব সমস্যা এড়াতে ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের পাশাপাশি প্রয়োজন ক্যালসিয়ামের ঔষধ। অনেক সময় কাজের মাঝে কিংবা অযথাই শরীরে ভর করে রাজ্যের ক্লান্তি এবং দূর্বলতা। শরীর নাড়াতেও কষ্ট হয় সে সময়। মাথা খাটানো জাতীয় কোনো কাজই করা সম্ভব হয়ে উঠে না। অনেকে এই সমস্যায় পড়ে অজ্ঞানও হয়ে যান। শারীরিক দূর্বলতা কাজের উৎসাহ একেবারে নষ্ট করে দেয়। আমাদের দৈনন্দিন জীবনের এইসব সমস্যাগুলো থেকে মুক্তির উপায় খুঁজে বের করতে হবে আমাদেরকেই। জেনে নেয়া যাক কিছু সমাধান। ঘৃতকুমারীঃ স্বাস্থ্য রক্ষা ও সৌন্দর্য বর্ধনে ভেষজ উদ্ভিদের ব্যবহার হয়ে আসেছে সেই সুপ্রাচীন কাল থেকেই। আয়ুর্বেদ বলুন আর ইউনানী-ভেষজ উদ্ভিদের জয়জয়কার সর্বত্র। আমাদের খুব পরিচিত ঘৃতকুমারী এমনই একটি উপকারী উদ্ভিদ। রাস্তার পাশে প্রায়ই কিছু লোককে দেখা যায় ঘৃতকুমারীর পাতা বিক্রি করতে, ঘৃতকুমারীর শরবতও বেশ বিক্রি হয় গরমের সময়। কর্মজীবি মানুষদের দেখা যায় এই শরবত পান করে শরীর জুড়াতে। নিয়মিত ঘৃতকুমারীর রস পান করলে পরিপাকতন্ত্রের কার্যাবলি ভালো ভাবে হয় ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়, ঘৃতকুমারীর রস পানে ডায়রিয়াও সেরে যায়। পরিশ্রমের ফলে যেসব এনজাইম কাজ করে শরীরকে ক্লান্ত ও শ্রান্ত করে তোলে ঘৃতকুমারীর রস তাদের ভারসাম্য রক্ষা করে শরীরের ক্লান্তি ও শ্রান্তি দূর করে। নিয়মিত ঘৃতকুমারীর রস পান করলে শরীরে শক্তি যোগায় ও ওজন ঠিক রাখে কারণ এতে চর্বি কমানোর উপাদান রয়েছে। ঘৃতকুমারী শরীরে সাদা রক্তকণিকা গঠনে সহায়তা করে ও বিভিন্ন ভাইরাসের সাথে লড়াই করে। ঘৃতকুমারীর রস পানে হাড়ের সন্ধি শক্ত হয় ও নতুন কোষ সৃষ্টিতে সহায়তা করে, এছাড়াও ঘৃতকুমারীর রস স্নায়ুবিক দূর্বলতা দূর করে। ঘৃতকুমারীর রস নিয়মিত পান করতে চাইলে দিনে দুইবার পান করতে পারেন এবং প্রতিবারে ১০ মিলিলিটার করে পান করতে পারেন। পাতার উপরের অংশ ভালো ভাবে পরিষ্কার করে শুধু ভেতরের অর্ধস্বচ্ছ অংশের রস করে খেতে হয়। চাইলে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন তবে চিনি মেশানো যাবে না। খরে মোহরাঃ এটি একটি ভেষজ যা শরীরের ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করে হাড় গঠনে সহায়তা করে। এছাড়াও পুরুষদের শুক্রমেহ রোধ করে। সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করতে এবং শরীরকে সুস্থ্য রাখতে প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো আছে আমাদের হাতের নাগালেই। এই উপাদানগুলো সংগ্রহ করে একসাথে সেবন করুন আর যদি এগুলো সংগ্রহ করে খেতে ঝামেলা মনে হয় তবে আপনার নিকটস্থ ফার্মেসী থেকে আজই সংগ্রহ করুন জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরীজ এর ‘‘জেবিএল ক্যালসিন’’। উপরের উল্লেখিত উপাদানগুলো সঠিক অনুপাতে জাতীয় ইউনানী ফর্মুলা অনুসারে তৈরি ‘‘জেবিএল ক্যালসিন’’ দিতে পারে আপনার হাড়ের সুরক্ষা এবং নিশ্চিত করতে পারে আপনার আনন্দময় জীবন। উপাদানঃ প্রতি ট্যাবলেটে আছে- খরে মোহরা যর্দ (Cypraea moneta)……………… ২৫০ মিলি গ্রাম। আবে ঘিকোয়ার (Aloe barbadensis)……………...২৫০ মিলি গ্রাম। অন্যান্য উপাদান পরিমাণমত। নির্দেশনাঃ ক্যালসিয়ামের অভাব, মূত্র গ্রন্থির প্রবৃদ্ধি ও প্রদাহ, গ্রহণী, শুক্রমেহ এবং স্নায়ুবিক দূর্বলতায় কার্যকর। সেবনবিধিঃ ১ টি ট্যাবলেট দৈনিক ২ বার অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। পরিবেশনাঃ প্রতি পটে ৩০ টি করে ট্যাবলেট অথবা প্রতি স্ট্রিপে ১০ টি করে ট্যাবলেট। প্রস্তুতকারকঃ জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরীজ (ইউনানী) গাজীপুর, বাংলাদেশ।