অতিরিক্ত স্বপ্ন দোষ, প্রস্রাবের জ্বালা-যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে জেবিএল এর ‘‘জেনিটিন’’ খান। | JBL Drug Laboratories.

অতিরিক্ত স্বপ্ন দোষ, প্রস্রাবের জ্বালা-যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে জেবিএল এর ‘‘জেনিটিন’’ খান।

18th Aug 2018

ছেলেরা বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছালে তাদের বীর্যথলিতে বীর্য এবং অন্ডকোষে শুক্রাণু তৈরি হয়। সময়ের সাথে সাথে বীর্য ক্রমাগত বীর্যথলিতে জমা হতে থাকে। বীর্যথলির ধারণক্ষমতা পূর্ণ হওয়ার পর নিদ্রারত অবস্থায় অনিচ্ছাকৃতভাবে বীর্যপথে বীর্যপাত ঘটে দেহে বীর্যের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রিত হয়, একেই স্বপ্নদোষ বলা হয়। স্বপ্নদোষের সময় অনেকে স্বপ্নে অবচেতনভাবে যৌন কর্মকান্ডের প্রতিচ্ছবি অবলোকন করেন, তবে উক্ত অনুভূতি ছাড়াও স্বপ্নদোষ সংঘটিত হয়। ব্যক্তি বিশেষের ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষে বীর্যপাতের পরিমাণ কম বা বেশী হতে পারে। স্বপ্নদোষ নারীদের ক্ষেত্রেও হতে পারে, তবে তার মাত্রা পুরুষদের তুলনায় অনেক কম। এছাড়া মেয়েদের স্বপ্নদোষের ফলে সাধারণত বীর্য নির্গত হয় না, ফলে তা স্বপ্নদোষ কিনা সেটি সহজে চিহ্নিত বা নির্ণয় করা যায় না। আবার আমরা অনেক সময় প্রস্রাবের জ্বালা-যন্ত্রণা অনুভব করি। জেনে নেই কিভাবে অতি সহজেই উপরে উল্লেখিত সমস্যাগুলোর সমাধান পাওয়া যায়। যষ্টিমধুঃ যষ্টিমধু আসলে গাছের শিকড়। এটি আয়ুর্বেদীয় ঔষধ তৈরির অন্যতম উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। যষ্টিমধুর যেসব রোগ নিরাময়ে কার্যকর, তা হলো আলসারঃ যষ্টিমধু পাকস্থলীর মিউকাস মেমব্রেন থেকে মিউসিন নিঃসরণ উদ্দীপ্ত করে, পাকস্থলীর এপিথেলিয়াল কোষ শক্তিশালী করে গ্যাস্ট্রিক আলসার, পেপটিক আলসার নিরাময় করে। ফুটন্ত পানিতে যষ্টিমধু ভিজিয়ে ঠান্ডা করে, মধু মিশিয়ে পান করলে উপকার পাওয়া যায়। যকৃত (লিভার): যষ্টিমধুর গ্লাইসিরাইজিন বিষাক্ত পদার্থের কবল থেকে লিভার কোষ সুরক্ষা করে। টিউমারঃ গ্লাইসিরাইটিনিক অ্যাসিড টিউমার সৃষ্টিকারী ভাইরাস’ এর কার্যকারিতা প্রতিহত করে। কফ নিঃসারক ও কাশিঃ যষ্টিমধু তরল আকারে কফ বের করে দেয় এবং কাশি ভালো করে। এছাড়া ব্রঙ্কাইটিস, টনসিলাইটিস ও কন্ঠনালীর প্রদাহ দূর করতে ভূমিকা রাখে। অ্যালার্জিঃ যষ্টিমধুর গ্লাইসিরাইজিক অ্যাসিড মাস্টকোষ থেকে হিস্টামিন নিঃসরণ কমিয়ে অ্যালার্জি প্রতিরোধ করে। অ্যান্টিবায়োটিকঃ গ্লাইসিরাইজিন বিভিন্ন কঠিন রোগ সৃষ্টিকারী ভাইরাস বৃ্দ্ধি ও বংশবিস্তার রোধ করে। এছাড়াও যষ্টিমধু রোগ সৃষ্টিকারী বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া এবং বিভিন্ন ছত্রাক প্রতিরোধ করতে পারে। এখন আমরা খুব সহজেই বুঝতে পারছি যে সুস্থ থাকার প্রয়োজনীয় উপাদানগুলোর রয়েছে আমাদের আশেপাশেই। এই উপাদানগুলো সংগ্রহ করে একসাথে সেবন করুন আর যদি এগুলো সংগ্রহ করা আপনারা ঝামেলা মনে করেন তবে আজই আপনার পাশের ফার্মেসী থেকে সংগ্রহ করুন-জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরীজ এর ‘‘জেনিটিন’’, যা দিতে পারে আপনাকে শুক্রমেহ, স্বপ্ন দোষ, প্রস্রাবের জ্বালা-যন্ত্রণা থেকে মুক্তি। সুতরাং ‘‘জেনিটিন’’ সেবন করুন, শুক্রমেহ, স্বপ্ন দোষ, প্রস্রাবের জ্বালা-যন্ত্রণা থেকে মুক্ত থাকুন। উপাদানঃ প্রতি ৫ মিলিতে আছে জলীয় নির্যাস আকারে- যষ্টিমধু (Glycyrrhiza glabra)……………………৩০০ মি.গ্রাম। কাসকারা সাগরাডা (Cascara sagrada)………….১০০ মি.গ্রাম। টিংকচার লুফফাহ (Tincture belladonna)…………০.১৫ এম.এল অন্যান্য উপাদান পরিমাণ মত। নির্দেশনাঃ ইহা শুক্রমেহ, স্বপ্ন দোষ এবং প্রস্রাবের জ্বালা-যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেয়। সেবনবিধিঃ ২-৩ চা চামচ দিনে ১ বার আহারের পর অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। পরিবেশনাঃ ১০০ মিলি, ২০০ মিলি এবং ৪৫০ মিলি পেট বোতলে। প্রস্তুতকারকঃ জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরীজ গাজীপুর, বাংলাদেশ।