জরায়ুর শক্তি যদি আনতে চান তবে জেবিএল এর রেহমিট্যাব সেবন করুন।

18th Aug 2018

সুস্থ জীবনই হল আনন্দময় জীবন। আমরা যারা নিজেদেরকে সুস্থ মনে করি, তারা কি কখনো অনিয়মিত ঋতুস্রাব, কষ্টরজঃ, ঋতুবদ্ধতা, শ্বেতপ্রদরে আক্রান্ত হই না? জরায়ুর দূর্বলতা, জরায়ুর-প্রদাহ ও রক্তস্বল্পতা অনুভব করি না? যদি তাই হয় তবে কিভাবে এর থেকে মুক্তি পেতে পারি? এই ছোট খাটো সমস্যাগুলি থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় আমাদের হাতের কাছেই রয়েছে। সুপারিঃ সুপারি শরীরের তাপ কিছুটা বাড়ায়, ঘামের উদ্রেক করে এবং হার্ট রেট ও রক্তচাপ বাড়ায়। পান-সুপারি আমাদের শরীরের জন্য মৃদু উত্তেজক। পান চিবানোর সময় মুখে লালার উদ্রেক হয় এবং লালার মাধ্যমেই পান-সুপারির রাসায়নিক পদার্থগুলো জিহ্বার নিচ দিয়ে রক্ত নালীতে প্রবেশ করে। চুনে আছে ক্যালসিয়াম হাইড্রক্সাইড। চুন পান-সুপারির উত্তেজনা শক্তিকে কিছুটা দ্রুত, বর্ধিত এবং দীর্ঘ করে, যা তিন থেকে পাঁচ ঘন্টা স্থায়ী হতে পারে। পান-সুপারির কিছু ভালো দিক আছে। মনে করা হয় এগুলো দাঁতের ক্ষয় রোধ করে, দাঁতের অ্যান্টিসেপ্টিক হিসেবে কাজ করে, মুখের দূর্গন্ধ দূর করে, কাজ করার ক্ষমতা বাড়ায়, ক্রিমিনাশক হিসেবে কাজ করে এবং হজমে সাহায্য করে আর চুনের ক্যালসিয়াম দাঁতের জন্য বাড়তি উপকার করে। অশ্বগন্ধাঃ অশ্বগন্ধার মূল খুবই উচ্চ মাত্রার ভারসাম্য রক্ষাকারী এবং তারুণ্য উদ্দীপক ভেষজ। ইহাতে পর্যাপ্ত জৈব লৌহ থাকার কারণে রক্ত স্বল্পতায় এটি উপকারী। এর অ্যালকালয়েড সমূহ প্রশান্তিকারক এবং জরায়ু, শ্বাসনালী, রক্তনালীর পেশীর সংকোচন প্রতিরোধ করে, মাতৃদুগ্ধ উৎপাদন বাড়ায়, দীর্ঘ মেয়াদী অসুস্থতা ও অবসাদের পর ইহা দ্রুত সুস্থতা ফিরিয়ে আনে। ডিমঃ আজকাল অনেকেই ডিম খান না, কেউ ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে, কেউ আবার রক্তে চর্বির পরিমাণ কম রাখতে, কেউ আবার হৃদরোগকে ভয় পায় কিন্তু আসলেই কি ডিম এগুলো বাড়ায়? চিকিৎসকেরা আজকাল বলেন উল্টো কথা, তারা বলেন-সকালে নাস্তায় একটি ডিম মাসে প্রায় ৩ পাউন্ড পর্যন্ত ওজন কমাতে পারে! আসুন, তাহলে জেনে নেয়া যাক ডিমের উপকারীতা যেগুলোর কারণে প্রতিদিন ডিম খাওয়া উচিত আপনার! ছোট্টো একটা ডিম হাজারো ভিটামিনে ভরা, এর মধ্যে আছে ভিটামিন-এ যা দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। এই একই উপাদান চোখের ছানি কমাতেও সাহায্য করে। কেবলমাত্র ডিমেই রয়েছে ভিটামিন ডি। যা পেশীর ব্যাথা কমাতে সাহায্য করে। ডিমের সবচেয়ে বড়ো গুণ এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে। ব্রেকফাস্টে রোজ একটি ডিম মানে সারাদিন আপনার ক্ষুধা কম হবে। গবেষণায় দেখা যায়, ডিম শরীর থেকে দিনে প্রায় ৪০০ ক্যালোরি কমাতে পারে, তার মানে মাসে ওজন কমার পরিমাণ প্রায় তিন পাউন্ড। ডিমে আছে আয়রন, জিঙ্ক, ফসফরাস। শরীর তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হয়ে পড়লে ডিমের মধ্যে থাকা আয়রন এই ঘাটতি মেটাতে পারে সহজেই। জিঙ্ক শরীরের ভিটামিন সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। আর ফসফরাস হাড় ও দাঁত মজবুত করে। সুস্থ জীবনই হল আনন্দময় জীবন। এখন দেখতে পাচ্ছি আমাদের সুস্থতার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো রয়েছে আমাদের আশেপাশেই, এই উপাদানগুলো সংগ্রহ করে একসাথে সেবন করুন আর যদি এগুলো সংগ্রহ করা আপনারা ঝামেলা মনে করেন, তবে আপনার পাশের ফার্মেসী থেকে সংগ্রহ করুন জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরীজ এর ‘‘রেহমিট্যাব’’। উপরের উল্লেখিত উপাদানগুলোর সুষম সমন্বয়ে জাতীয় ইউনানী ফর্মুলা অনুসরণে তৈরী ‘‘রেহমিট্যাব’’ হতে পারে আপনার সুস্থ জীবনের চাবিকাঠি। সুতরাং ‘‘রেহমিট্যাব’’ সেবন করুন, সুস্থ জীবনের আনন্দ উপভোগ করুন। উপাদানঃ প্রতি ট্যাবলেটে আছে- গুলে ফূফল (Areca catechu)………….১৬০.০০ মি.গ্রা। মূচরস (Salmalia malabarica)…………১৬০.০০ মি.গ্রা। গোন্দঢাক (Butea monosperma)……….১৬০.০০ মি.গ্রা। মিঠা ইন্দ্রযব (Wrightia tinctoria)………৮০.০০ মি.গ্রা। অশ্বগন্ধা (Withania somnifera)………..৮০.০০ মি.গ্রা। কুশতা বয়জা…………………………………….১০ মি.গ্রা। অন্যান্য উপাদান পরিমাণ মত। নির্দেশনাঃ ইহা অনিয়মিত ঋতুস্রাব, কষ্টরজঃ, ঋতুবদ্ধতা, শ্বেতপ্রদর, জরায়ুর দূর্বলতা, জরায়ুর-প্রদাহ ও রক্তস্বল্পতা থেকে মুক্তি দেয়। সেবনবিধিঃ প্রাপ্ত বয়স্কঃ ১-২ টি ট্যাবলেট দৈনিক ২ বার আহারের পূর্বে অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। পরিবেশনাঃ প্রতি বক্সে ১০৫=৫০ টি ট্যাবলেট। প্রস্তুতকারকঃ জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরীজ (ইউনানী) গাজীপুর, বাংলাদেশ।